-
This is default featured slide 1 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
-
This is default featured slide 2 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
-
This is default featured slide 3 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
-
This is default featured slide 4 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
-
This is default featured slide 5 title
Go to Blogger edit html and find these sentences.Now replace these sentences with your own descriptions.This theme is Bloggerized by Lasantha Bandara - Premiumbloggertemplates.com.
নাভীর নীচে হাত বাঁধাঃ
★★★★★★_★★★★★★
How Muhammad died
১. বুখারী শরীফ ৯ম খন্ডের ৫৩৬২ নং হাদীসে,
২. মুসলিম শরীফ ৭ম খন্ডের ৫৫৪২ নং হাদীসে,
৩. মুহাম্মদের জীবনীগ্রন্থ "সীরাতে ইবনে হিশাম"- এর ২৫৭ পৃষ্টায়,
৪. মুহাম্মদের জীবনীগ্রন্থ "আল তাবারি"-এর ৮ম খন্ডের ১২৪ ও ১২৫ পৃষ্টায়,
৫. মুহাম্মদের জীবনীগ্রন্থ "ইবনে সা'দ"- এর ২য় খন্ডের ২৪৯-২৫২ পৃষ্টায়,
৬. মুহাম্মদের জীবনীগ্রন্থ "সীরাত রসূলুল্লাহ"- এর ৫১৬ পৃষ্টায় ।
পাঠকের জানার সুবিধার্তে আমি মুহাম্মদের জীবনীগ্রন্থ "ইবনে সা'দ" থেকে ঘটনাটি সংক্ষেপে তুলে ধরছি ।
খায়বার বিজয়ের পর মুহাম্মদের কাছে রান্না করা বকরীর মাংস আনা হয় । জয়নব বিনতে আল হারিসা নামক এক ইহুদী মহিলা তার নিজের একটি বকরী জবাই করে রান্না করেন । তিনি খবর নেন যে মুহাম্মদ বকরীর কোন অংশটি খেতে পছন্দ করেন । তিনি খবর নিয়ে জানতে পারলেন যে মুহাম্মদ বকরীর সামনের পায়ের অংশটি(foreleg) খেতে পছন্দ করেন । এরপর জয়নব একটি অব্যর্থ বিষ বাছাই করেন । পরে জয়নব বিষ নিয়ে রান্না করা বকরীর পায়ের অংশে এবং কাঁধে বেশী করে মেশালেন এবং অন্যান্য অংশেও স্বাভাবিকভাবে মেশালেন । তারপর এ মাংস মুহাম্মদের কাছে পরিবেশন করা হয় । মুহাম্মদ পরিবেশনকৃত মাংস থেকে পায়ের অংশটি(foreleg) নিয়ে মুখে দেন এবং কিছুটা চিবিয়ে নেন । এরপরই মুহাম্মদ ব্যপারটি বুঝতে পারেন এবং না খেয়ে ছুড়ে ফেলে দেন । ততক্ষনে বিষ মুহাম্মদের মুখগহ্বরে ছড়িয়ে পড়ে । মুহাম্মদ সেই জয়নবকে তলব করেন । মুহাম্মদ তাকে জিজ্ঞাসা করেন কেন সে এই কাজটি করেছে । জবাবে জয়নব বলেন, মুহাম্মদ তার পিতাকে হত্যা করেছে, তার চাচাকে হত্যা করেছে, তার স্বামীকে হত্যা করেছে । আর মুহাম্মদ যদি সত্যিকার অর্থে নবী হয়ে থাকেন তাহলে খাওয়ার আগেই মাংসের টুকরোটি মুহাম্মদকে বিষের উপস্থিতি জানিয়ে দিবে । আর মুহাম্মদ যদি নবী না হয়ে থাকেন তাহলে জয়নব সহ অন্যান্য ইহুদীরা মুহাম্মদের কাছ থেকে মুক্তি পেয়ে যাবেন । মুহাম্মদের পাশে বসা বিশর ইবনে আল বারা মাংস মুখে নিয়ে গিলে ফেলেন যার ফলে সে সেখানেই মারা যায় ।
এভাবে মুহাম্মদ বিষাক্রান্ত হয়ে প্রায় ৩ বছরের মত বিষযন্ত্রণা ভোগ করেন( Ibn Sa'd, vol-2, page-252) ।
মুহাম্মদ বিষযন্ত্রণা নিয়ে যখন কষ্ট পাচ্ছিলেন তখন এক মহিলা মুহাম্মদকে দেখতে আসেন । মু্হাম্মদ এই মহিলাকে বলেনঃ হে বিশরের মা, তোমার ছেলে বিশরের সাথে খায়বরে আমি যে গ্রাসটি মুখে তুলেছিলাম তার বিষক্রিয়া এখনো আমি অনুভব করছি । আমার প্রাণরগ ফেটে যাচ্ছে বলে মনে হচ্ছে । মুহাম্মদের রোগযন্ত্রণা ভোগের স্বীকারোক্তিমূলক এই বর্ণনা পাওয়া যাবে -
১. মুহাম্মদের জীবনীগ্রন্থ "সীরাতুন নবী"- এর ৩য় খন্ডের ৩৫৬ পৃষ্টায়,
২. মুহাম্মদের জীবনীগ্রন্থ "আল তাবারি"-এর ৮ম খন্ডের ১২৪ ও ১২৫ পৃষ্টায় ।
মুহাম্মদের স্ত্রী আয়েশা বর্ণনা করেছেনঃ "মুহাম্মদ মারা যাওয়ার আগে আমি দেখেছি যে, মুহাম্মদের নিকটে একটি পানির পাত্র থাকত । তিনি পাত্রের ভিতর হাত ঢুকিয়ে এরপর পানি দিয়ে নিজের মুখ মুছতেন এবং বলতেন যে, "হে আমার পালনকর্তা ! আমাকে তীব্র যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য কর । "
( আল তাবারি, ৯ম খন্ড, পৃষ্টা- ১৮১ )
হাদীস থেকে জানা যায় বিষের প্রভাবে মুহাম্মদের পায়ে প্যারালাইসিস অর্থাৎ পায়ে অবশতা চলে এসেছিল । মুহাম্মদ তাঁর চাচাত ভাই আলী ও অন্য এক সাহাবীর কাঁধে হাত রেখে চলাচল করতেন । এসময় মুহাম্মদের পা মাটিতে হেঁচড়াচ্ছিল ( বুখারী শরীফ, ৯ম খন্ড, হাদীস নং-৫৩০৫) ।
মুহাম্মদ বিষের যন্ত্রণা কমানোর জন্য প্রায় সময় "সূরা ইখলাস", "সূরা ফালাক", "সূরা নাস" পাঠ করে নিজের গায়ের উপড় ফুক দিতেন(বুখারী শরীফ, ৯ম খন্ড, হাদীস নং-৫৩৩৭) ।
কিন্তু এতেও মুহাম্মদ বিষক্রিয়া থেকে সুস্থ হলেননা ।
মুহাম্মদের রোগযন্ত্রণা যখন আরো বৃদ্ধি পেল মুহাম্মদ বলেছিল যে, তাকে যেন ৭ কুয়ার পানি এনে তাঁর মাথায় ঢালা হয় যেন তিনি সুস্থ হয়ে আগের মত তাঁর লোকের মাঝে ফিরে আসতে পারেন(বুখারী শরীফ, ৯ম খন্ড, হাদীস নং-৫৩০৫) ।
এবার একটু অন্য প্রসঙ্গে যাই । মুহাম্মদ যখন মক্কায় ইসলাম প্রচার করত তখন মক্কার কুরাইশরা কোরানের আয়াতকে বিশ্বাস করতনা । কুরাইশরা বলত যে, মুহাম্মদই কোরানের আয়াত রচয়িতা । কুরাইশদের এ সন্দেহ দূর করার জন্য এ সময় কোরানের ৬৯:৪৪-৪৬ নং আয়াত নাজিল হয় যেখানে আল্লাহ বলছেন যে, সে( অর্থাৎ মুহাম্মদ) যদি আল্লাহর নাম ভাংগিয়ে কোন আয়াত রচনা করত তাহলে আল্লাহ মুহাম্মদের ডানহাত ধরে ফেলত এবং মুহাম্মদের প্রাণরগ(Life Artery) কেটে দিত । এবার এই ৩টি আয়াতের ইংরেজী অনুবাদ দেখুন -
(44) And if he (Muhammad SAW) had forged a false saying concerning Us.
(45) We surely would have seized him by his right hand (or with power and might),
(46) And then we certainly would have cut off his life artery (Aorta).
মুহাম্মদ বিষযন্ত্রণায় যখন কষ্ট পাচ্ছিলেন তখন আয়েশাকে বলেছিলেন যে, "ওহ আয়েশা, খায়বারে আমি যে(বিষযুক্ত) খাবারটি খেয়েছিলাম সে খাবারের কারণে আমার যেরকম ব্যথা হচ্ছে মনে হচ্ছে কেউ আমার প্রাণরগ(Life Artry) কেটে দিয়েছে ।"(Sahih Bukhari 5:59:713)
তাহলে কোরানের ৬৯:৪৪-৪৬ নং আয়াত অনুযায়ী মুহাম্মদই কোরানের রচয়িতা ।
অবশেষে মুহাম্মদ স্ত্রী আয়েশার ঘরে এবং আয়েশার কোলে চোখ বিস্ফোরিত অবস্থায় মৃত্যুবরন করেন( সীরাতে ইবনে হিশাম, পৃষ্টা নং- ৩৫০) ।
আচ্ছা, চলুন, এবার কিছুক্ষণ কোরান পাঠ করি ।
আল্লাহ অত্যন্ত দয়ালু(কোরান-২:১৭৩)
প্রশ্ন- তাহলে আল্লাহ মুহাম্মদের প্রতি দয়ালু হলেননা কেন?
আল্লাহ তা’আলা সবকিছু শোনেন ও জানেন(কোরান-২:১৮০)
প্রশ্ন- তাহলে আল্লাহ মুহাম্মদের বিষ খাওয়ার ঘটনাটি আগেভাগে জানলেননা কেন?
আল্লাহ হচ্ছেন ক্ষমাকারী করুনাময়(কোরান-২:২১৮)
প্রশ্ন- তাহলে আল্লাহ মুহাম্মদকে করুণা করলেননা কেন?
আল্লাহ সর্বজ্ঞ(সব জানেন)(কোরান-২:২৬১)
প্রশ্ন- তাহলে আল্লাহ বিষ খাওয়ার ঘটনাটি আগে জানতে পারলেননা কেন?
আল্লাহ নস্যাৎ করে দেবেন কাফেরদের সমস্ত কলা-কৌশল(কোরান-৮:১৮)
প্রশ্ন- তাহলে আল্লাহ কাফের জয়নবের চক্রান্তের কাছে পরাজিত হলেন কেন?
আল্লাহ সুকৌশলী(কোরান-৮:৭১)
প্রশ্ন- তাহলে আল্লাহর কৌশল কাফের জয়নবের কৌশলের কাছে পরাভূত হয় কি করে?
তোমরা যা কিছু কর, আল্লাহ সেসবই দেখেন(কোরান-৮:৭২)
প্রশ্ন- তাহলে আল্লাহ মুহাম্মদের বিষ খাওয়ার ঘটনাটি দেখলেননা কেন?
তোমরা যা কর সে বিষয়ে আল্লাহ সবিশেষ অবহিত(কোরান-৯:১৬)
প্রশ্ন- তাহলে আল্লাহ কেন এই ঘটনাটি আগেভাগে অবহিত হলেননা ?
নিশ্চয়ই আল্লাহ সর্ব বিষয়ে ক্ষমতাশীল(কোরান-২:১৪৮)
প্রশ্ন- তাহলে আল্লাহ এখানে নিজের ক্ষমতা দেখাতে পারলেননা কেন ?
সংগ্রহঃ Rag Pigan
সৌজন্য:- Sourangshu Pal
হজরত আলি (রা.) সম্পর্কে
.
-> হজরত আলির (রা.) বিবিগণের তালিকা:
১. ফাতিমা (রাসুলুল্লাহর মেয়ে)
২. উম্মুল বানিন (হিজামের মেয়ে)
৩. লায়লা (মাসউদের মেয়ে)
৪. আসমা (উমাইসের মেয়ে)
৫. আল-সাহবা (রাবি'য়াহের মেয়ে)
৬. উমামা (রাসুলুল্লাহর মেয়ে যায়নাবের মেয়ে)
৭. খাওলা (জাফরের মেয়ে)
৮. উম্মে সাইদ (উরওয়ার মেয়ে)
৯. মাহইয়াত (ইমরুল কায়েসের মেয়ে)
.
-> হজরত আলির (রা.) দাসীগণ:
হজরত আলি (রা.)-এর অসংখ্য দাসী ছিল যাদের গর্ভে তার অনেক সন্তান হয়। সন্তানদের নাম পাওয়া গেলেও তাদের জন্মদাত্রী দাসীদের নাম পাওয়া যায়নি।
.
-> আলির (রা.) ঔরসে তার বিবিগণের গর্ভজাত পুত্র-কন্যাদের তালিকা:
১. হাসান
২. হুসাইন
৩. মুহাসিন
৪. যায়নাব (বড়)
৫. উম্মে কুলসুম (বড়)
৬. আল-আব্বাস
৭. জাফর
৮. আবদুল্লাহ
৯. উসমান
১০. উবাইদুল্লাহ
১১. আবু বকর
১২. ইয়াহিয়া
১৩. আউন
১৪. উমার
১৫. রুকাইয়া
১৬. মুহাম্মাদ (বড়)
১৭. মুহাম্মাদ (মেজো)
১৮. উম্মুল হাসান
১৯. রামলা (বড়)
২০. আলির (রা.) ঔরসে মাহইয়াতের গর্ভজাত কন্যা (নাম জানা যায়নি)
.
-> আলির (রা.) ঔরসে দাসীদের গর্ভজাত পুত্র-কন্যাগণের তালিকা:
২১. উম্মে হানি
২২. মাইমুনা
২৩. যায়নাব (ছোট)
২৪. রামলা (ছোট)
২৫. মুহাম্মাদ (ছোট)
২৬. উম্মে কুলসুম (ছোট)
২৭. ফাতিমা
২৮. উমামা
২৯. খাদিজা
৩০. উম্মুল কিরাম
৩১. উম্মে সালামা
৩২. উম্মে জাফর
৩৩. জুমানা
৩৪. নাফিসা
.
সর্বমোট ৯ জন বিবি (বিভিন্ন সময়ে), ৩৪ জন পুত্র-কন্যা (১৫ জন পুত্র ও ১৯ জন কন্যা) ও নাম না পাওয়া যাওয়া অনেক দাসী ছিল হজরত আলির (রা.)।
(সূত্র: The History of Al-Tabari, Volume XVII, Pages 227-229)
আজকের দিনে হজরত আলির (রা.) মতো সুপুরুষের ভীষণ অভাব।
GHI
XXXXXXXXXXXXXXXXXxxxx
>>১নং আয়াত- মুমিনরা তালাক দিতে চাইলেই তালাক বৈধ, মহিলার কিছু বলার নেই।
>>৪নং আয়াত- ঋতু বন্ধ হয়ে যাওয়া বয়স্ক মহিলাটাকে সন্দেহ হলেই তালাক দেয়া যাবে। সন্দেহ আর প্রমানীত অপরাধী কি এক কথা?
>>ক্রিমিনোলজিতে অপরাধ সংঘটিত হওয়ার পরে প্রকৃত অপরাধী খুজে পাওয়া পর্যন্ত সবাইকে সন্দেহের তালিকায় রাখা হয়।
আর আল্লা শুধু সন্দেহের বশে একজন বয়স্ক মহিলাকে তালাকের লাইসেন্স দিয়ে দিল!
>>৪নং আয়াত-যারা এখনও ঋতুর বয়সে পৌঁছেনি, মনে বাল্য বিবাহ এবং তালাকের বৈধতা দিল আল্লা
>>তালাকের পরে পরবর্তী বিবাহের পূর্বে পুরুষের জন্য কোন ইদ্দতকাল নাই কিন্তু ঋতু বন্ধ হয়ে যাওয়া বয়স্ক মহিলা কিম্বা এখনও ঋতুর বয়সে পৌঁছেনি তদের ও ইদ্দত কাল আছে। এদের পেটে বাচ্চা আসর সম্ভাবনা নেই তাও ইদ্দত কাল!!
>>মহিলার চরিত্রে সন্দেহ হলে তালাক চলবে
কিন্তু পুরুষ যতই নটংকি করুক পুরুষকে তালাক দেয়ার অধিকার কোনো মহিলার নেই।
এই অবিবেচক, অন্যায়কে প্রশ্রয়দেয়া পুরুষালী আল্লাকে সৃষ্টিকর্তা মানার কোন কারণ থাকতে পারে না।
Ref:
১নং আয়াত--- হে নবী, তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও, তখন তাদেরকে তালাক দিয়ো ইদ্দতের প্রতি লক্ষ্য রেখে এবং ইদ্দত গণনা করো। তোমরা তোমাদের পালনকর্তা আল্লাহকে ভয় করো। তাদেরকে তাদের গৃহ থেকে বহিস্কার করো না এবং তারাও যেন বের না হয় যদি না তারা কোন সুস্পষ্ট নির্লজ্জ কাজে লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর নির্ধারিত সীমা। যে ব্যক্তি আল্লাহর সীমালংঘন করে, সে নিজেরই অনিষ্ট করে। সে জানে না, হয়তো আল্লাহ এই তালাকের পর কোন নতুন উপায় করে দেবেন।
2নং আয়াত--তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যাদের ঋতুবর্তী হওয়ার আশা নেই, তাদের ব্যাপারে সন্দেহ হলে তাদের ইদ্দত হবে তিন মাস। আর যারা এখনও ঋতুর বয়সে পৌঁছেনি, তাদেরও অনুরূপ ইদ্দতকাল হবে। গর্ভবর্তী নারীদের ইদ্দতকাল সন্তানপ্রসব পর্যন্ত। যে আল্লাহকে ভয় করে, আল্লাহ তার কাজ সহজ করে দেন।
DEF
১ নারীর অবস্থান পুরুষের নিচে (Quran 4:34, 2:228)২ তাদের মর্যাদা পুরুষের অর্ধেক (Quran 2:282, 4:11 Sahih Bukhari 3:48:826, 1:142)৩ নারী পুরুষের যৌন দাসী (Ibn Hisham-al-Sira al-nabawiyya, Cairo, 1963)৪ তারা পুরুষের অধিকৃত সম্পত্তি (Sahih Bukhari 5:59:524)৫ তারা কুকুরের সমতুল্য (Sahih Bukhari 1:9:490, 1:9:493, 1:9:486 Sahih Muslim 4:1032, 4:1034, 4:1038-39 Abu Dawud 2:704)৬ ভালোবাসার অযোগ্য (Sahih Bukhari 7:62:17 Abu Dawud 41:5119)৭ তাদের বন্ধক রাখা যায় (Sahih Bukhari 5:59:369)৮ রজ্বচক্র চলাকালীন তারা অপবিত্র (Quran 2:222 Al-Tabari Vol.1 p.280) হজ্ব করার অযোগ্য (Sahih Bukhari 1:6:302)৯ তারা নিকৃষ্ট (Sahih Bukhari 9:88:219) বুদ্ধিহীন (Sahih Bukhari 2:24:541) অকৃতজ্ঞ (SahihBukhari 1:2:28) খেলার পুতুল (Al-Musanaf Vol.1 Part 2 p.263) হাড়ের মত বক্রতা যুক্ত (Sahih Muslim 8:3466-68 Sahih Bukhari 7:62:113, 7:62:114, 4:55:548)১০ তারা পুরুষের চাষযোগ্য ক্ষেত্র (Quran 2:223 Abu Dawud 11:2138)১১ তারা শয়তানের রূপ (Sahih Muslim 8:3240)১২ তাদের মাঝে নিহিত আছে যাবতীয় খারাপ (Sahih Bukhari 4:52:110, 4:52:111)১৩ তারা বিশ্বাস ঘাতক (Sahih Bukhari 4:55:547)১৪ পুরুষের জন্যে ক্ষতিকারক (Sahih Bukhari 7:62:33)১৫ নেত্রিত্ব দেওয়ার অযোগ্য (Sahih Bukhari 9:88:219)১৬ প্রার্থনা ভঙ্গ হওয়ার কারন (Sahih Bukhari 1:9:490, 1:9:493) ১৭ স্বামীর যৌন আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে তারা বাধ্য (Sahih Muslim 8:3368)১৮ পুরুষ কত্রিক ধর্ষনের অনুমোদন (Quran 70:29-30 Abu Dawud 11:2153, 31:4006 Sahih Bukhari 5:59:459 Sahih Bukhari 8:77:600, 8:3432, 8:3371)১৯ স্বামীর বাধ্য না হলে তাদের প্রার্থনা গৃহিত হবে না (Muslim Scholar Al-Suyuti while commenting on Quran 4:34 Mishkat al-Masabih Book I, Section ‘Duties of husband and wife’, Hadith No. ii, 60) ২০ পুরুষ পারবে চারজন নারীকে বিয়ে করতে (Quran 4:3)২১ তালাকের অধিকার রয়েছে শুধু পুরুষেরই (Sahih Bukhari 8:4871-82 Mishkat al-Masabih, Book 1, duties of parents, Hadith No. 15)২২ স্ত্রীর গায়ে হাত তোলার অধিকার রয়েছে পুরুষের (Quran 4:34 Sahih Muslim 4:2127) যার কারনে কোন জবাব চাওয়া হবে না (Abu Dawud 11:2142)২৩ বেহেস্তে পুরুষের জন্যে রয়েছে বহু (Virgin) রমনী সম্ভগের ব্যাবস্থা (Quran 33:48, 44:51-54, 55:56-58, 78:31-35 Ibn Kathir Tafsir of 55:72 SahihMuslim 40:6795, 40:6796 Sahih Bukhari 4:54:476 Al-Tirmidhi, Sunan. Vol. IV Chap. 21 Hadith: 2687 Sunan Ibn Maja, Zuhd-Book of Abstinence 39)২৪ শুধুমাত্র নীরবতাই তাদের বিয়ের সম্মতি (Sahih Bukhari 9:86:100, 9:86:101, 9:85:79)২৫ স্বামীর অনুমতি ব্যাতিত অন্য পুরুষের কাছাকাছি হওয়া নিষিদ্ধ (Sahih Bukhari 4:52:250)২৬ তাদের একমাত্র কাজ পুরুষের সেবা করা (Mishkat al-Masabih, Book 1, Duties of Husband and Wife, Hadith Number 62 Mishkat al-Masabih, Book 1, duty towards children Hadith Number 43)২৭ সর্বদা নিজেদের আবদ্ধ রাখতে হবে পর্দায় (Sahih Bukhari 5:59:462, 6:60:282) ২৮ মৃত্যুর পর তাদের অধিকাংশের জন্যে রয়েছে দোজখের আগুন (Sahih Muslim 36:6596, 36:6597 Sahih Bukhari 7:62:124, 1:2:29, 7:62:124, 2:18:161)
ABC
—(সহীহ বুখারী,, খন্ড: ৭:অধ্যায় ৭১:হাদিস ৬২১)
—"(সহীহ বুখারী, 4:54:537)
—— "(সহীহ বুখারী ৭:৭১:৫৯১)
—-"(সহীহ বুখারী 7:69:538)
—-"(সহীহ বুখারী 4:54:482)
—-"(সহীহ বুখারী 8:73:242)
—-"(সহীহ বুখারী 9:87:115)
—-"(সহীহ বুখারী 2:21:245)
—-"(সহীহ বুখারী ৪:৫৪:৪৯৪)
——"(সহীহ বুখারী ৭:৬৫:৩৫৬)
# হে আল্লাহ আপনি আমাদেরকে আমল করার তাওফীক দিন,,,(copied)